HOW MUCH YOU NEED TO EXPECT YOU'LL PAY FOR A GOOD ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

How Much You Need To Expect You'll Pay For A Good ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

How Much You Need To Expect You'll Pay For A Good ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

গোলাপ গাছ প্রতিস্থাপন করবার আগে , আপনার বাগানের অথবা জলবায়ুর সাথে সামজ্ঞপূর্ণ সঠিক জাতগুলি বেছে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে বিভিন্ন জাতের গোলাপ আছে, তার মধ্যে আমাদের দেশে চাষ হয় এমন কিছু জাতসমূহ হলোঃ তাজমহল, মিরান্ডি, পাপা মেলান্ড, ডাবল ডিলাইট, প্যারাডাইস, ব্লু-মুন, টাটা সেন্টার, মন্টেজুমা, সিটি অব বেলফাষ্ট ইত্যাদি। হাইব্রিড সহ ফ্লোরিবুন্ডাস, ঝোপঝাড় বিশিষ্ট এবং ক্ষুদ্রাকৃতির গোলাপ সহ বিভিন্ন ধরনের গোলাপ পাওয়া যায়। আপনার বাগানের জন্য গোলাপ নির্বাচন করার সময় জলবায়ু, মাটির অবস্থা এবং ব্যক্তিগত পছন্দগুলির মতো বিষয়গুলি বিবেচনা করুন।

Text dimension A A A Shade C C C C কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

চারা রোপণের ছয় মাস পর থেকে নির্দিষ্ট আকারে জৈব এবং রাসায়নিক সার প্রয়োগ করতে হবে। ফুল উৎপাদনের জন্য পাতা সার আর ফলিয়ার স্প্রে খুব জনপ্রিয়। । অনেক সময় গাছের পাতায় পোকার উপস্থিতি গাছের শক্তি কমিয়ে আনে। এতে করে গাছে ফুল কম ফুটে এবং খুব জলদি গাছ মুছড়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, ফেরাস সালফেট এক চামচ এক লিটার জলে মিশিয়ে গাছের পাতার উভয় পাশে স্প্রে করলে তাতে পোকার উপদ্রব কমে যায়।

ঢাকা অফিসঃ ৬৪/৪ মেইনরোড, কল্যানপুর,মিরপুর।

ঙ. তৃতীয় গ্রেডের ইটের ক্ষুদ্র চিপস/খোয়া    - ১০%

গোলাপ গাছের বিভিন্ন রোগ এবং তার প্রতিকার

ন্যাস্টারশিয়াম ফুল গাছের যত্ন এবং বীজ থেকে চারা তৈরীর প্রদ্ধতি

মূল পচা : গোড়ায় অতিরিক্ত পানি জমে গেলে মূল পচন দেখা দেয়। গাছকে টান দিলে মূল ছাড়া উঠে আসে। এজন্য উঁচু জমিতে চাষ করতে হবে। যেখানে গোড়ায় পানি জমে না।

১২. বর্ষাকালে গোলাপ গাছে ফাঙ্গাস লাগার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত ছত্রাকনাশক আর কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। মাসে ৩ বার পরপর (সাফ, ম্যানসার, ব্যাভিস্টিনের মতো) ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে গাছে।

১০.গোলাপ গাছ অতিরিক্ত বৃষ্টির জল পছন্দ করে না, প্রয়োজনে বর্ষাকালে গাছের উপর ছাউনি তৈরি করে দিতে পারেন ।

২. আঁশের পরিমাণ বেশি থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে, এছাড়া আঁশ শরীরের চর্বি কমায়।

৫. ডাল ছাঁটাই করবার পরে কাটা অংশে ফাংগিসাইড /অ্যালোভেরা জেল/ দারুচিনি গুঁড়ো/ মধু ঘন করে গুলে লাগিয়ে দিতে হবে।

গাছের চারপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে। যদিও ড্রাগন ফল গাছে তেমন একটা রোগ বালাইয়ের আক্রমণ হয় না। তবে পারিপার্শ্বিক click here অন্যান্য যত্ন নিয়মিত নিতে হবে। ড্রাগনটি ক্যাক্টাস জাতীয় গাছ। টাইপানি খুব কম দিতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন গাছের গোড়ায় পানি কখনও জমে না থাকে।

পানি সেচ : অতিরিক্ত পানি দেয়া এবং অতি কম দেয়া উভয়ই গাছের জন্য ক্ষতিকর। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, বেশি পানি দেয়ার ফলে বিভিন্ন রোগে গাছ আক্রান্ত হয়, এমনকি মারা যায়। এ জন্য গাছের গোড়া শুকালেই কেবল পানি দেয়া যাবে, গোড়া ভেজা থাকলে কোনো মতেই তাতে পানি দেয়া যাবে না। কিছু গাছ বেশি পানি গ্রহণ করে (ড্রাগন, নারিকেল) অনেক গাছে পানি কম লাগে (শিম, মরিচ, বেগুন)। বৃষ্টি বা নালায় জমে থাকা পানি গাছ বেশি পছন্দ করে, বিশুদ্ধ পানি নহে। তবে সকাল বেলা গাছে পানি সেচ দেয়া উত্তম।

Report this page